নিয়মিত পেয়ারা খাওয়ার বিশ্ময়কর কিছুু উপকারিতা

দিনের কোন সময় কমলা খাওয়া ভালোদেশি ফল হিসেবে পেয়ারা যথেষ্ট পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ। আমরা অনেকেই জানিনা নিয়মিত পেয়ারা খাওয়ার বিশ্ময়কর কিছুু উপকারিতা রয়েছে। নিয়মিত পেয়ারা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীর পেয়ারা হতে প্রাপ্ত বিভিন্ন ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম গ্রহণ করে যা আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা
এ পোষ্টের মাধ্যমে আমরা আরো আলোচনা করেছি পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা ও সঠিক নিয়ম সম্পর্কে। সুতরাং পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ভূমিকাঃ


দেশি ফলগুলোর মধ্যে পেয়ারা একটি অতি জনপ্রিয় এবং পরিচিত একটি ফল। এটি সহজলভ্য এবং অধিক পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। আনুমানিক ১৭ শতাব্দীতে পেয়ারা ভারতবর্ষে আসে। পেয়ারার প্রায় ১০০টিরও  বেশি জাত রয়েছে। আমরা সাধারণত সবুজ এবং লাল রঙের পেয়ারা দেখি। একটি কমলালেবুর চেয়ে ৪ গুণ বেশি ভিটামিন সি আছে একটি পেয়ারায়।
একটি পেয়ারার খোসায় ৫গুণ বেশি ভিটামিন সি থাকে কমলার তুলনায়। এই ফলে লৌহ উপাদানও পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদ্যমান থাকে। পুষ্টিমান বিবেচনায় একটি কমলার অবস্থান ১৮৬ পয়েন্টে আর একটি পেয়ারার মূল্যমান ৪২১ পয়েন্ট। পেয়ারায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেনল যা ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। পেয়ারার বীজে রয়েছে ওমেগা ৩ ওমেগা ৬ পলিআন সেচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড ও আশ।

পেয়ারা ফলই শুধু উপকারী নয় পেয়ারার পাতা অনেক পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। পেয়ারার পাতার রস ক্যান্সার প্রতিরোধী, বহুমূত্র আমাশয় প্রভৃতি রোগে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। পেয়ারা কাঁচা অবস্থায় ফল হিসেবে, পেয়ারা জেলি বানিয়ে এবং পেয়ারা মাখিয়ে বিভিন্নভাবে খাওয়া যায় এই মজাদার ফলটি। তবে নিয়মিত পেয়ারা খাওয়ার মাধ্যমে আমরা এর বিস্ময়কর কিছু উপকারিতা পেতে পারি।

পেয়ারার পুষ্টিগুণঃ


পেয়ারা একটি পুষ্টিকর ফল। এটি ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, আশ, ক্যালসিয়াম, ফোলেট ও ক্যারোটিনয়েডস এর সমৃদ্ধ। ১০০ গ্রাম পেয়ারায় ২০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি আছে। পেয়ারায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেনল থাকে যা ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।
১০০ গ্রাম পেয়ারায় পানি থাকে ৮৬.১০ গ্রাম, শক্তি ৫১ কিলো ক্যালরি, প্রোটিন ০.৮২ গ্রাম, আঁশ ৫.৪ গ্রাম ফসফরাস ২৫ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ৩ মিলিগ্রাম ও ভিটামিন এ ৭৯২আই ইউ থাকে। এছাড়াও পেয়ারায় রয়েছে ম্যাঙ্গানিজ, সেলিনিয়াম, ভিটামিন বি-১, ভিটামিন বি-২, ভিটামিন বি-৩।

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতাঃ


রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ পেয়ারায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। এই ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে অর্থাৎ ইমিউনিটি সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। এর ফলে আমাদের শরীর বিভিন্ন রোগ বালার বিরুদ্ধে লড়তে শক্তি পায়।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করেঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পেয়ারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চীনের চিকিৎসাশাস্ত্রে অনেকদিন ধরেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পেয়ারার ব্যবহার হয়ে আসছে। ১৯৮৩ সালে আমেরিকান জার্নাল অফ চাইনিজ মেডিসিন এর তথ্য প্রকাশ করে যে, পেয়ারা রসে থাকা উপাদান ডায়াবেটিস মেলাইটাসের চিকিৎসায় খুব কার্যকর।

পেয়ারার পাতাও ডায়াবেটিস প্রতিরোধে বেশ কার্যকর। কচি পেয়ারা পাতা রোদে শুকিয়ে গুঁড়ো করে এক কাপ গরম পানিতে এক চা চামচ দিয়ে ৫ মিনিট ঢেকে রাখার পর সেই পানি খেতে পারেন প্রতিদিন।

পেটের সমস্যার সমাধানেঃ পেয়ারা খাবারে রুচি আনে, কোষ্ঠকাঠিন্য কমায় এবং হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। পেয়ারায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে তাই যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা আছে তারা পেয়ারা খেয়ে সহজে এ সমস্যার সমাধান করতে পারেন।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে পেয়ারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পেয়ারাতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রেখে হৃদরোগের সম্ভাবনাও কমায়।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ পেয়ারাতে রয়েছে ভিটামিন সি, লাইকোপিন, ও কোয়ারসেটিন এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যা শরীরে ক্যান্সারের প্রতিরোধ গড়ে তোলে। প্রস্ট্রেট ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

দৃষ্টিশক্তি বাড়াতেঃ পেয়ারায় রয়েছে ভিটামিন এ যা চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ভিটামিন এ চোখের কর্নিয়া সুস্থ রাখে। আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পেয়ারা রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ পেয়ারায় থাকা ভিটামিন এ চোখের জ্যোতি বাড়ায় এবং চোখ সুস্থ রাখে।

চুল ও ত্বকের পরিচর্যাঃ পেয়ারায় প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে যা আমাদের চুল ও ত্বক কে ভালো রাখতে সাহায্য করে। রুক্ষতা দূর করে দীর্ঘদিন তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।

হার্টকে সুস্থ রাখেঃ নিয়মিত পেয়ারা খাওয়ার ফলে আমাদের রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায় ফলে হার্টের অসুখ হওয়ার সম্ভাবনাও কমে। রক্তে চর্বির পরিমাণ কমে ফলে পেয়ারা হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করেঃ পেয়ারাতে পাওয়া যায় ভিটামিন বি৩ ও ভিটামিন বি৬ যা ব্রেনের রক্ত সঞ্চালনকে স্বাভাবিক রাখে।

শিশুদের মস্তিষ্ক উন্নত করেঃ পেয়ারায় রয়েছে ফলিক এসিড যা একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সব গর্ভবতী মায়েদেরই ডাক্তাররা ফলিক অ্যাসিড দিয়ে থাকেন কারণ এটি বাচ্চার নার্ভাস সিস্টেমকে উন্নত করে। তাছাড়া এটি বাচ্চাদের নিউরোলজিক ডিজঅর্ডার থেকে দূরে রাখে।

মুখের ভেতরের সাদা দাগ দূর করেঃ ভিটামিন সি এর অভাবে অনেকেরই মুখের ভেতর সাদা দাগের মতো আলসার দেখা যায়। নিয়মিত পেয়ারা খেলে এই দাগ দূর করা সম্ভব হয় কারণ পেয়ারা রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি।

তারুণ্য ধরে রাখেঃ দিনে দিনে যত বয়স বাড়ে তত মানুষের চেহারার মধ্যে একটা বয়সের ছাপ পড়ে। প্রকৃতির এই নিয়মকে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। কিন্তু এই বয়সে চাপ কে আমরা আটকাতে পারি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি যুক্ত ফল খেয়ে যা আমাদের ত্বকের পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখে। আর আমরা তো জানি পেয়ারা তো রয়েছে প্রচুর পরিমানে সি ও এন্টিঅক্সিডেন্ট।

ওজন কমাতে পেয়ারা খানঃ পেয়ারাতে যেহেতু গ্লুকোজের পরিমাণ কম থাকে তাই এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে।

শিশুদের বুদ্ধি বিকাশেঃ শিশু বিশেষজ্ঞদের মতে শিশুদের বুদ্ধি বিকাশে পেয়ারা বেশ কার্যকরী একটি ফল। পেয়ারায় থাকা ভিটামিন বি ৩ ও নিয়াসিন যা মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালনের স্বাভাবিকতা বজায় রাখে এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। পেয়ারায় থাকা ভিটামিন বি৬ ও পিরিয়ডক্সিন মস্তিষ্কের নার্ভের কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

মেটাবলিজম বাড়ায়ঃ একজন মানুষের সুস্থ থাকার জন্য এনার্জেটিক থাকার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর মেটাবলিক সিস্টেম থাকা দরকার। প্রচুর পরিমাণে ডাইটারি ফাইবার ও এন্টি অক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরে শক্তি যোগাতে সাহায্য করে। এটি আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্রম বৃদ্ধি করে।

মাসিককালীন পেট ব্যথাঃ এমন অনেক নারী আছেন যাদের মাসিকের সময় পেট ব্যথা করে।প্রচন্ড ব্যথায় উপায় না পেয়ে শেষ পর্যন্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হয়। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো যদি কেউ পেয়ারা পাতার রস খায় তাহলে পিরিয়ডে হওয়া ব্যথা শুধু সেরে যায়। সেই সাথে শরীরে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও থাকে না।

পেয়ারা খাওয়ার অপকারিতাঃ


অন্যান্য আরো সব ফলের মত পেয়ারাও আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। কিন্তু পেয়ারার কিছু অপকারিতাও আছে। অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না তাই অতিরিক্ত পেয়ারা কোন কোন সময় ক্ষতির কারণ হয়ে যায়। পেয়ারায় যেহেতু প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে তাই বেশি পরিমাণে পেয়ারা খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে।এখন আমরা আলোচনা করব পেয়ারার কিছু অপকারিতা নিয়ে।

সর্দি-কাশির আশঙ্কাঃ যারা প্রায়ই সর্দি কাশিতে ভুগে থাকেন তারা পেয়ারা খাওয়া থেকে দূরে থাকা উচিত। কারণ পেয়ারা হচ্ছে খুব ঠান্ডা ফল। তাই যাদের এলার্জিজনিত সর্দি কাশি বা প্রায় সত্যি কাশিতে ভুগে থাকেন তারা পেয়ারা খাওয়া থেকে এড়িয়ে চলতে পারেন।

স্বাস্থ্য সমস্যাঃ যদি কোন ব্যক্তি অন্য কোন স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগে থাকেন তবে তাকে পেয়ারা না খাওয়াই ভালো। পেয়ারাতে যেহেতু পটাশিয়াম ও ফাইবার থাকে তাই এটি আপনার খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার আগে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

ডায়াবেটিস রোগীঃ ডায়াবেটিস রোগীদের পেয়ারা এড়িয়ে চলা উচিত। পেয়ারা রক্তের শর্করাকে হ্রাস করে। যারা ডায়াবেটিস রোগী আছেন তারা যদি পেয়ারা খেতে চান তবে আপনারা সুগার টেস্ট করিয়ে নেন এবং সব থেকে ভালো হয় ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করলে।

গর্ভবতী মহিলাঃ গর্ভবতী মহিলারা অল্প পরিমাণে পেয়ারা খেতে পারেন কিন্তু বেশি পরিমাণে পেয়ারা খেলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। দুগ্ধদানকারী মহিলারাও অল্প পরিমাণে পেয়ারা খেতে পারেন।

পেট ফোলা ভাবঃ কেউ যদি বেশি পরিমাণ পেয়ারা খায় তবে তার পেট ফোলা ভাব হতে পারে। যেহেতু প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে তাই আমাদের শরীরে তা হজম এবং শোষণ করতে সমস্যা হয়। পেয়ারা বেশি খেলে পেটে ফোলা ভাব এবং গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।

পেয়ারা খাওয়ার নিয়মঃ


সুস্বাদু ফল হিসেবে পেয়ারার একটা সুপরিচিতি আছে। পেয়ারা বিভিন্নভাবে খাওয়া যেতে পারে। কাঁচা অথবা পাকা পেয়ারা ধুয়ে সরাসরি খেতে পারে। আবার যারা এভাবে খেতে চান না তারা পেয়ারার জুস বানিয়ে খেতে পারেন। আমাদের দেশে বেশিরভাগ মানুষ পেয়ারা কেটে কেটে তাতে লবণ, মরিচ গুড়া, কাসুন্দি মিশিয়ে খেতে পছন্দ করে।
অনেকে আবার পেয়ারার আচার ও ফ্রুট সালাত তৈরি করে খেয়ে থাকেন। বাজারে পেয়ারা জ্যাম ও জেলি কিনতে পাওয়া যায়। তবে গাছ থেকে পেড়ে টাটকা পেয়ারা খেতে পারলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।

পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময়ঃ


যেকোনো ফল দিনের বেলা খাওয়া ভালো এবং এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়া যেতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবারের মাঝামাঝি সময়ে পেয়ারা খাওয়া উত্তম এবং এ সময় পেয়ারা খেলে বেশি স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। রাতের বেলা পেয়ারা খাওয়া থেকে বিরত থাকাই উত্তম।

লেখক এর মন্তব্যঃ


পেয়ারা আমাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল। পেয়ারার পুষ্টিগুণ উপাদান গুলো আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে কার্যক্রম ভূমিকা পালন করে। আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে তাই পেয়ারা খেতে হবে তবে সেটা নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী। নির্দিষ্ট কিছু সময়ে পেয়ারা খাওয়া উচিত যেন আমরা পেয়ারার সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ গ্রহণ করতে পারি।

নিয়মিত পেয়ারা খাওয়ার বিস্ময়কর উপকারিতা গুলো আমরা তখনই পাবো যখন আমরা নিয়ম মেনে সঠিক সময়ে পেয়ারা খাবো এবং তা আমাদের শরীরের জন্য মঙ্গলজনক হবে।

প্রিয় পাঠক, আমাদের এই পোস্টে নিয়মিত পেয়ারা খাওয়ার বিশ্ময়কর কিছুু উপকারিতা ও অপকারিতা, খাওয়ার সময় ও নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তবে পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url